বিশ্বব্যাপী সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা ও দমন-পীড়নের চিত্র আরও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। চলতি বছরে বিশ্বে নিহত সাংবাদিকদের প্রায় ৪৩ শতাংশের মৃত্যুর জন্য ইসরায়েল দায়ী, বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংগঠন রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স (আরএসএফ)।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে আসে।
আরএসএফ বলছে, গত ১২ মাসে দায়িত্ব পালনকালে ৬৭ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশই ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হামলায় নিহত গাজার সাংবাদিকরা।
রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রায় ২২০ জন সাংবাদিককে হত্যা করেছে। এদের মধ্যে কমপক্ষে ৬৫ জনকে সরাসরি সাংবাদিকতা করতে গিয়েই টার্গেট করা হয়েছে।
আরএসএফ মন্তব্য করে, সাংবাদিকরা শুধু মারা যান না, তাদের হত্যা করা হয়।
সামরিক বাহিনী, আধাসামরিক গোষ্ঠী ও অপরাধী নেটওয়ার্কের টার্গেট হয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের মৃত্যু উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইউক্রেন ও সুদানও ঝুঁকিপূর্ণ, ইউক্রেনে রাশিয়ান বাহিনী স্থানীয় ও বিদেশি সাংবাদিকদের টার্গেট করছে।
সুদান বর্তমানে সংবাদমাধ্যমের জন্য অন্যতম মারাত্মক যুদ্ধক্ষেত্র।
বিশ্বের বৃহত্তম সাংবাদিক কারাগার: চীন
আরএসএফ জানায়, বিশ্বব্যাপী ৫০৩ জন সাংবাদিক আটক রয়েছেন। এর মধ্যে-
চীন ১২১ জন নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাংবাদিক কারাগার, এরপর রাশিয়া ৪৮ জন, মিয়ানমার ৪৭ জন।
এছাড়া ইসরায়েলে ২০ জন সাংবাদিক বন্দি, যাদের বেশিরভাগই গত দুই বছরে গাজা ও ওয়েস্ট ব্যাঙ্ক থেকে গ্রেপ্তার।
২০২৫ সালে মেক্সিকো সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক দেশে পরিণত হয়েছে। ৯ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে,
২৮ জন নিখোঁজ যার অধিকাংশের পেছনে রয়েছে সংগঠিত অপরাধচক্র।
বিশ্বে বর্তমানে নিখোঁজ ২০ জন সাংবাদিকের মধ্যে শুধু সিরিয়াতেই ৩৭ জন দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ।
আইএসআইএস কিংবা বাশার আল-আসাদের সরকারের হাতে অনেক সাংবাদিক বন্দি ছিলেন, কিন্তু পরিস্থিতি পরিবর্তনের পরও তাদের খোঁজ মেলেনি।
বর্তমানে বিশ্বজুড়ে অন্তত ২০ জন সাংবাদিক বন্দি, যার মধ্যে ৭ জনকে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা অপহরণ করে আটকে রেখেছে।
আরএসএফের ভাষায়, সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডের ধারাবাহিকতা গণমাধ্যম স্বাধীনতার ওপর ভয়াবহ আঘাত। যুদ্ধ, দমন-পীড়ন, সন্ত্রাস কিংবা রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন সব মিলিয়ে বিশ্বজুড়ে সংবাদকর্মীদের নিরাপত্তা আজ চরম হুমকির মুখে।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) প্রকাশিত বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে আসে।
আরএসএফ বলছে, গত ১২ মাসে দায়িত্ব পালনকালে ৬৭ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশই ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হামলায় নিহত গাজার সাংবাদিকরা।
রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রায় ২২০ জন সাংবাদিককে হত্যা করেছে। এদের মধ্যে কমপক্ষে ৬৫ জনকে সরাসরি সাংবাদিকতা করতে গিয়েই টার্গেট করা হয়েছে।
আরএসএফ মন্তব্য করে, সাংবাদিকরা শুধু মারা যান না, তাদের হত্যা করা হয়।
সামরিক বাহিনী, আধাসামরিক গোষ্ঠী ও অপরাধী নেটওয়ার্কের টার্গেট হয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের মৃত্যু উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইউক্রেন ও সুদানও ঝুঁকিপূর্ণ, ইউক্রেনে রাশিয়ান বাহিনী স্থানীয় ও বিদেশি সাংবাদিকদের টার্গেট করছে।
সুদান বর্তমানে সংবাদমাধ্যমের জন্য অন্যতম মারাত্মক যুদ্ধক্ষেত্র।
বিশ্বের বৃহত্তম সাংবাদিক কারাগার: চীন
আরএসএফ জানায়, বিশ্বব্যাপী ৫০৩ জন সাংবাদিক আটক রয়েছেন। এর মধ্যে-
চীন ১২১ জন নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাংবাদিক কারাগার, এরপর রাশিয়া ৪৮ জন, মিয়ানমার ৪৭ জন।
এছাড়া ইসরায়েলে ২০ জন সাংবাদিক বন্দি, যাদের বেশিরভাগই গত দুই বছরে গাজা ও ওয়েস্ট ব্যাঙ্ক থেকে গ্রেপ্তার।
২০২৫ সালে মেক্সিকো সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক দেশে পরিণত হয়েছে। ৯ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে,
২৮ জন নিখোঁজ যার অধিকাংশের পেছনে রয়েছে সংগঠিত অপরাধচক্র।
বিশ্বে বর্তমানে নিখোঁজ ২০ জন সাংবাদিকের মধ্যে শুধু সিরিয়াতেই ৩৭ জন দীর্ঘদিন ধরে নিখোঁজ।
আইএসআইএস কিংবা বাশার আল-আসাদের সরকারের হাতে অনেক সাংবাদিক বন্দি ছিলেন, কিন্তু পরিস্থিতি পরিবর্তনের পরও তাদের খোঁজ মেলেনি।
বর্তমানে বিশ্বজুড়ে অন্তত ২০ জন সাংবাদিক বন্দি, যার মধ্যে ৭ জনকে ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা অপহরণ করে আটকে রেখেছে।
আরএসএফের ভাষায়, সাংবাদিকদের ওপর সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডের ধারাবাহিকতা গণমাধ্যম স্বাধীনতার ওপর ভয়াবহ আঘাত। যুদ্ধ, দমন-পীড়ন, সন্ত্রাস কিংবা রাষ্ট্রীয় নিপীড়ন সব মিলিয়ে বিশ্বজুড়ে সংবাদকর্মীদের নিরাপত্তা আজ চরম হুমকির মুখে।
আন্তজার্তিক ডেস্ক